সংস্থার টেকনিক্যাল ম্যানেজার বুবাই ঘোষ জানিয়েছেন, প্রতি বছর তাঁরা প্রতি জেলায় ২৫ জন করে রাজমিস্ত্রী পরিবারের ছাত্রছাত্রীদের বছরে ৮ হাজার টাকা করে স্কলারসিপ দিচ্ছেন। এরইসঙ্গে এবছর থেকে তাঁদের ঘোষণা, রাজমিস্ত্রী পরিবারের ছেলেমেয়েরা যাঁরা মেধাবী এবং পড়াশোনার উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে তারা চাইলে এই কোম্পানীতে তারা চাকরি করতে পারেন। তাদের চাকরীর পাশাপাশি কোম্পানীর ডিলারদের ছেলেমেয়েদের জন্যও এই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। এদিন মহম্মদ দানিশ জানিয়েছেন, রাজমিস্ত্রিদের জন্য চিকিৎসা বীমা, লাইফ প্রোটেকশন চালু করা হয়েছে।
অন্যদিকে, এদিন এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে এসে এসিসি সিমেণ্টের রিজিওন্যাল প্রধান অবধেশ শর্মা জানিয়েছেন, ভারতের চন্দ্র অভিযান সফল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চাঁদে বসতি তৈরী করার চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। আগামী ৫০ বছরের মধ্যে এটাও হয়ত সম্ভব হবে। আর এই চিন্তাভাবনার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরাও চিন্তা করছেন চাঁদে তাঁদের কারখানা স্থাপনের। যা আগামীদিনের যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত।
Social