টুডে নিউজ সার্ভিসঃ দিল্লির আনন্দ বিহার স্টেশন থেকে গুয়াহাটির কামাখ্যা স্টেশনগামী ‘নর্থ ইস্ট এক্সপ্রেস’- লাইনচ্যুত। বুধবার রাত সাড়ে ৯ নাগাদ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল ৫-৬ টি কামরা লাইনচ্যুত হয়েছে। এর মধ্যে ২টি এসি থ্রি টায়ার কোচ একে অপরের উপর উঠে যায়। চারটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে পাশের জমিতে পড়ে যায়। কিন্তু পরে যখন উদ্ধারকার্য শুরু হয় তখন দুর্ঘটনায় পড়া কামরার সংখ্যা সম্পর্কে সঠিক তথ্য এসে পৌঁছায়। তখন জানা যায় ৫-৬টি নয় পুরো ট্রেনের ২১টি কামরায় দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে এবং লাইনচ্যুত হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগ আরও বাড়তে শুরু করে।
দুর্ঘটনার পরই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। উদ্ধারকার্য শুরু করার জন্য এনডিআরএফ সহ অন্যান্যরা এসে পৌঁছালেও রাতের অন্ধকারে উদ্ধারকার্য চালানোর ক্ষেত্রে বেশ বেগ পেতে হয়। তবে সেই সকল প্রতিকূলতা দূর করে উদ্ধারকার্য শুরু করা হয় এবং একে একে কামরা থেকে সুরক্ষিতভাবে যাত্রীদের বের করার কাজ শুরু হয়। এই ট্রেন দুর্ঘটনায় যারা গুরুতর আহত হন তাদের পাটনার এইমসে ভর্তি করা হয়।
দুর্ঘটনার পর প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল ৪ থেকে ৫ টি কামরা লাইনচ্যুত হয়েছে। এর মধ্যে দুটি এসি থ্রি টায়ার কোচ একে অপরের উপর উঠে যায়। চারটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে পাশের জমিতে পড়ে যায়। কিন্তু পরে যখন উদ্ধারকার্য শুরু হয় তখন দুর্ঘটনায় পড়া কামরার সংখ্যা সম্পর্কে সঠিক তথ্য এসে পৌঁছায়। তখন জানা যায় চার বা পাঁচটি নয় পুরো ট্রেনের ২১টি কামরায় দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে এবং লাইনচ্যুত হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগ আরও বাড়তে শুরু করে।
দুর্ঘটনার পরই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। উদ্ধারকার্য শুরু করার জন্য এনডিআরএফ সহ অন্যান্যরা এসে পৌঁছালেও রাতের অন্ধকারে উদ্ধারকার্য চালানোর ক্ষেত্রে বেশ বেগ পেতে হয়। তবে সেই সকল প্রতিকূলতা দূর করে উদ্ধারকার্য শুরু করা হয় এবং একে একে কামরা থেকে সুরক্ষিতভাবে যাত্রীদের বের করার কাজ শুরু হয়। এই ট্রেন দুর্ঘটনায় যারা গুরুতর আহত হন তাদের পাটনার এইমসে ভর্তি করা হয়।
ঘটনাস্থল থেকে বাকি যাত্রীদের উদ্ধার করে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ছ’টি বাসের বন্দোবস্ত করা হয়। রাতে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব টুইট করে জানান, উদ্ধারকার্য শেষ হয়েছে। যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এই দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত যে আপডেট পাওয়া গিয়েছে তাতে ৭০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন এবং ৪ জন যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। কি কারণে এমন রেল দুর্ঘটনা ঘটলো তা এখনও জানা যায়নি। তবে রেলের তরফ থেকে এই দুর্ঘটনার কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত শুরু হয়েছে।