দেবজিৎ দত্ত, বাঁকুড়াঃ ঈদের সামাজিক অর্থ উৎসব আর আভিধানিক অর্থ পুনরাগমন বা বারবার ফিরে আসা। তাই প্রতি বছরই মুসলমানদের জীবনের ফিরে আসে ঈদ। প্রথমটি উদযাপিত হয় দীর্ঘ ১ মাস রোজা রাখার পর। যাকে বলা হয় ঈদ-উল-ফিতর বা রোজার ঈদ, আর অন্যটি আত্মত্যাগের কোরবানীর ঈদ বা ঈদ-উল-আজহা। এই দুইটি ঈদই হলো মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব।
গোটা পৃথিবীতেই মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা এই দিন খুবই আনন্দের সঙ্গে পালন করেন। সবাই এদিন সাধ্যমতো ভালো পোশাক পরে। ঘরে ঘরে ভোজের আয়োজন হয়। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীরাও এই আনন্দের অংশীদার হয়। দরিদ্ররাও এদিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদা আনন্দের সাথে পালন করে। মুসলমানেরা এদিন ঈদের দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সবাই কোলাকুলি-সহ সালাম ও শুভেচ্ছার হাত বাড়িয়ে দেয়। হাজারও বাঁধা বিপত্তির সম্মুখীন হলেও নামাজ পড়া থেকে বিরত থাকেন না মুসলিম সম্প্রদায়ের আজ সেই চিত্র উঠে এলো আমাদের ক্যামেরায়, রুখা সুখা তপ্ত বাঁকুড়া জেলায় যখন ধরণীকে ঠান্ডা করার জন্য অঝোরে ঝরে চলেছে বৃষ্টি সেই অঝোর ধারায় দৃষ্টিপাতের মধ্যেও চলছে ইন্দাস ব্লকের পুঁজুরে মদিনা মসজিদে নামাজ সহ ইন্দাস ও বড়জোড়া বক্লে বিভিন্ন মসজিদে নামাজ শেষে ভেজা গায়েই মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে এলাকার গরিব দুঃখীদের চাল ও আর্থিক ভাবে সাহায্য করা হলো।
Social