টুডে নিউজ সার্ভিসঃ নির্বাচনে কালো টাকার লেনদেন বন্ধ করার জন্য নির্বাচনী বন্ড চালু করেছিল কেন্দ্র। এই স্কিম অনুযায়ী কোনও ব্যক্তি বা কর্পোরেট সংস্থা রাজনৈতিক দলগুলিকে অনুদান দিতে চাইলে, বন্ড কিনে দিতে হবে। ১ হাজার, ১০ হাজার, ১ লক্ষ,১০ লক্ষ এবং ১ কোটি টাকা মূল্যের নির্বাচনী বন্ড পাওয়া যেত। যদিও কে,কত টাকা দিচ্ছেন, তা সকলে জানতে পারত না। তাই নির্বাচনী বন্ডের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ নির্বাচনী বন্ডকে ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করে।
প্রধান বিচারপতি বলেন,নির্বাচনী বন্ড মৌলিক অধিকার, তথ্য জানার অধিকার (RTI) আইনকে লঙ্ঘন করে। এটা কালো টাকা নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় নয়। তাই অবিলম্বে ব্যাঙ্কগুলিকে এই বন্ড বিক্রি বন্ধ করার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। পাশাপাশি নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আদালতকে জানানোর জন্য ৬ মার্চ পর্যন্ত সময়সীমা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তার আগেই সোমবার ৪ মার্চ শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হল স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া।