টুডে নিউজ সার্ভিস, বর্ধমানঃ দুর্বল প্রাচীর জানা সত্বেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় বড়সড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেলো পথ চলতি সাধারন মানুষ। এবিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা কথা বলতে গেলে কথা বলতে অস্বীকার করেন বর্ধমান বন দপ্তরের আধিকারিক নিশা গোস্বামী। বর্ধমান রমনাবাগানে পশু পাখির সুরক্ষার কথা ভেবে তৈরি করা হয়েছে বৃহৎ আকারের একটি কংক্রিটের প্রাচীর। বয়স জনিত কারনে এবং সংস্কারের অভাবে প্রাচীরের ক্ষমতা ক্রমশ হাস্য পায়। এরই মধ্যে গত কয়েক দিনের বৃষ্টির কারনে বুধবার ভোরে আচমকাই ভেঙে পড়লো রমনাবাগান জুলজিক্যাল পার্কের পূর্ব দিকের প্রায় তিনশো ফুট লম্বা কংক্রিটের প্রাচীর। ভোরের দিকে আচমকা পাচিলটি ভেঙ্গে পরার কারনে বড়সড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেলো পথ চলতি সাধারন মানুষ। বনবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই বাবুরবাগের দিকের এই প্রাচীরটি দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তারমধ্যে প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়। আর তার জেরেই প্রাচীরের নিচের মাটি আলগা হয়ে একসাথে হুড়মুড় করে ভেঙ্গে পড়ে বিশাল জায়গা জুড়ে।এদিন সকাল থেকেই ভেঙ্গে পড়া প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ সরানোর কাজ শুরু করেছে বন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদার। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ থেকে প্রায় ৪৫ থেকে ৫০বছর আগে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা হয় রমনা বাগান অভয়ারণ্যকে। পরবর্তীতে বাবুরবাগের দিকের এই প্রাচীরের গা ঘেঁষে তৈরি হয় পুরসভার নিকাশি নালা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকে জানিয়েছেন, সম্ভবত সেইসময় থেকেই প্রাচীরের নিচের মাটি দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে প্রায় ৩০০ফুট লম্বা প্রাচীর একসাথে রাস্তার দিকে ভেঙ্গে পড়লেও কোনো ক্ষয় ক্ষতির ঘটনা।
বুধবার ভোরে আচমকাই ভেঙে পড়লো রমনাবাগান জুলজিক্যাল পার্কের পূর্ব দিকের প্রায় তিনশো ফুট লম্বা কংক্রিটের প্রাচীর। বনবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই বাবুরবাগের দিকের এই প্রাচীরটি দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তারমধ্যে গতকাল সন্ধ্যা থেকে প্রবল বৃষ্টি শুরু হয়। আর তার জেরেই প্রাচীরের নিচের মাটি আলগা হয়ে একসাথে হুড়মুড় করে ভেঙ্গে পড়ে বিশাল জায়গা জুড়ে।
Social